বৃহস্পতিবার, ২৮শে মার্চ ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ১৪ই চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

UCB Bank

অদম্য মেধাবী: অভাব-অনটন ও আর্থিক সংকট দমিয়ে রাখতে পারেনি যাদের

প্রকাশঃ

ওমর ফারুক: সংসারের অভাব-অনটন ও আর্থিক সংকট দমাতে পারেনি অদম্য মেধাবী ওমর ফারুককে। খেয়ে না-খেয়ে অর্ধাহারে অনাহারে থেকেও তিনি দৃঢ় প্রতিজ্ঞায় পড়ালেখা চালিয়েছে। নোয়াখালী জেলার গোপালপুর আলী হায়দার উচ্চ বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এবারে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছেন তিনি। বাবা আবু বক্কর সিদ্দিক, পেশায় দিন মজুর, মাতাঃ আয়েশা আক্তার। ওমর ফারুকের উচ্চ শিক্ষা গ্রহনের খরচ যোগাতে তার পরিবার অপারক। তাই নিজের পড়ালেখা চালিয়ে যেতে এবং উচ্চশিক্ষা গ্রহন করতে দেশের বিত্তবানদের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছে।

সাহায্যের ঠিকানা: ওমর ফারুক, পিতা: আবু বক্কর সিদ্দিক, গ্রামঃ তুলাচারা, ইউনিয়নঃ গোপালপুর, থানাঃ বেগমগঞ্জ, উপজেলাঃ বেগমগঞ্জ, জেলাঃ নোয়াখালী। মোবাইল: ০১৮২৯-৩১৭৪৩৭।

মো: দিপু শেখ: রিকশার চাকা ঘুরিযে যখন সংসারের অভাব-অনটন ও আর্থিক সংকট কাটাতে হিমসিম খেতে হচ্ছে তখন সন্তানে লেখাপড়া করার কথা ভাবাটাই আকাশ কুসুম ভাবনা। কিন্তু না মেধা কখন চাপা থাকে না, বিকশিত হবেই। এরকমই একজন মো: দিপু শেখ। দারিদ্রতা লেখাপড়ার সামনে বাধা হয়ে দাড়ায়। বাবা রিকশা চালিয়ে সংসার চালায় কিন্তু খরচ না চলার কারনে মাকেও অন্যের বাড়িতে ঝিয়ের কাজ করতে হয়। এ অবস্থায় দিপু শেখ প্রায়ই স্কুলে না গিয়ে শ্রমিকের কাজ করে নিজের পড়ালেখার খরচ জুগিয়েছে। দিপু পাবনা জেলার কাশিনাথপুর আব্দুল লতিফ উচ্চ বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এবারের এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছেন। পিতাঃ মোঃ আবু বক্কর শেখ, পেশায় রিকশা চালক, মাতা: ছালমা খাতুন, (অন্যের বাড়ীতে কাজ করে)। মো: দিপু শেখের উচ্চ শিক্ষা গ্রহনের খরচ যোগাতে তার পরিবার অপারক। তাই নিজেরে পড়ালেখা চালিয়ে যেতে এবং উচ্চশিক্ষা গ্রহনে দেশের বিত্তবানদের নিকট সাহায্যের আবেদন জানিয়েছে।

সাহায্যের ঠিকানা: মো: দিপু শেখ, পিতাঃ মোঃ আবু বক্কর শেখ, গ্রামঃ মাটিয়াখোলা, ইউনিয়নঃ কাশিনাথপুর, থানাঃ কাশিনাথপুর, উপজেলাঃ সাথিঁয়া জেলাঃ পাবনা, মোবাঃ ০১৭৯৯-৬৫৯৫২৩।

সাজ্জাদ মাহমুদ সিফাত: দিনমজুর বাবার সন্তান সাজ্জাদ মাহমুদ সিফাত। বাবা আবুল কালাম আজম পরের জমিতে চাষাবাদ করলেও নিজের বসতভিটে ছাড়া আর কোন জমা-জমি নাই তাদের। দিনমজুরী করে সংসার চালাতে কষ্ট হওয়ায় সংসারের হাল ধরতে পরের বাড়িতে ঝিয়ের কাজ করেন সিফাতের মা কাকলি আক্তার। অভাবের এই সংসারে থেকেই সাজ্জাদ মাহমুদ সিফাত চাঁদপুর জেলার আল-আমিন স্কুল এন্ড কলেজ থেকে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পায়। এসএসসিতে ভালো ফল করা সন্তানে স্কুলের খরচ কষ্ট করে চালালেও মেধাবী এই সন্তান অর্থাভাবে কলেজে ভর্তি হতে পারবে কিনা এ নিয়ে চিন্তিত তার পরিবার। এ অবস্থায় দেশের বিত্তবানদের নিকট সাহায্যের আবেদন জানিয়েছে সাজ্জাদ মাহমুদ সিফাত।

সাহায্যের ঠিকানা: সাজ্জাদ মাহমুদ সিফাত, পিতা: আবুল কালাম আজম, গ্রামঃ শিকিরচর, থানা: মতলব উত্তর, উপজেলা: মতলব উত্তর, জেলাঃ চাঁদপুর, মোবাঃ ০১৯৬১-৮৮৪৬২৫, ০১৩০৮-৭২৩১৬৩।

মো: সুমন মোল্লা: আর্থিক সংকট দমাতে পারেনি মেধাবী মো: সুমন মোল্লাকে। অর্ধাহারে অনাহারে থেকেও তিনি দৃঢ় সংকল্পে পড়ালেখা চালিয়েছে। পাবনা জেলার কাশিনাথপুর আব্দুল লতিফ উচ্চ বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এবারে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছেন। বাবা মো: ছবর মোল্লা, পেশায় দর্জি, মা শিল্পী খাতুন। বাবা দর্জির কাজ করে সংসারের খরচ মেটানো সম্ভব হয় না তাই সংসারের হাল ধরতে মাকেও অন্যের বাড়িতে ঝিয়ের কাজ করতে হয়। এসএসসিতে ভালো ফল করলেও অর্থাভাবে কলেজে ভর্তি হতে পারবে কিনা এ নিয়ে চিন্তিত তার পরিবার। এ অবস্থায় উচ্চশিক্ষা গ্রহনে জন্য দেশের বিত্তবানদের নিকট সাহায্যের আবেদন জানিয়েছে।

সাহায্যের ঠিকানা: মো: সুমন মোল্লা, পিতাঃ মোঃ ছবর মোল্লা, গ্রামঃ কাশিনাথপুর (বাবুপাড়া), উনিয়নঃ কাশিনাথপুর, থানাঃ কাশিনাথপুর, উপজেলাঃ সাথিয়া, জেলাঃ পাবনা, মোবাঃ ০১৭৪৮-১২১০২৪।

মো: শরিফুল ইসলাম: পড়ালেখার পাশাপাশি দিন মজুরী করে পাবনা জেলার কাশিনাথপুর আব্দুল লতিফ উচ্চ বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এবারে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছেন মো: শরিফুল ইসলাম। বাবা মো: হাসেম শিকদার, পেশায় একজন ভ্যান চালক, মাতা: রুবিনা খাতুন। বাবা ভ্যান চালিয়ে যে আয় করে তা দিয়ে তিন বেলা পেটপুরে খাবার জোগাড় করতেই কষ্ট তাই শরিফুল ইসলাম প্রায়ই স্কুলে না গিয়ে দিনমজুরির কাজ করে পড়ালেখার খরচ জুগিয়েছে। এসব অভাব অনটনের মধ্যেই অর্ধাহারে অনাহারে থেকেও জিপিএ-৫ পেয়েছে। এ অবস্থায় পড়ালেখা চালিয়ে যেতে বিত্তবানদের নিকট সাহায্যের আবেদন করেছেন।

সাহায্যের ঠিকানা: মো: শরিফুল ইসলাম, পিতা: পিতাঃ মোঃ হাসেম শিকদার, গ্রামঃ শিবপুর, ইউনিয়নঃ জাতসাখিনী, থানাঃ কাশিনাথপুর, উপজেলাঃ বেড়া, জেলাঃ পাবনা, মোবাঃ ০১৭৩৮-৯৭৭৮০৮।

আমেনা: দিনমজুর বাবার সন্তান আমেনা। চাঁদপুর জেলার দশানী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে আমেনা এবারে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে। বাবা মফিজুল মানিক পরিবারের একমাত্র উর্পাজনক্ষম ব্যক্তি, মাত: জহুরা বেগম। দিনমজুর বাবার একার আয়েই সংসার না চললেও মেয়ের ইচ্ছা উচ্চ শিক্ষা লাভ করা। আর্থিক অস্বচ্ছলতার কারনে তার সেই স্বপ্নপূরণ প্রায় অসম্ভভ তাই বিত্তবানদের সাহায্য প্রয়োজন।

সাহায্যের ঠিকানা: আমেনা, পিতাঃ মফিজুল মানিক, গ্রামঃ দশানি, ইউনিয়নঃ ৬নং কলাকান্দা ইউনিয়ন, থানাঃ মতলব উত্তর, উপজেলাঃ মতলব উত্তর, জেলাঃ চাঁদপুর, মোবাঃ ০১৮৩৪-৬৩০৬, ০১৮৫৯-১৩৩১৬৯।

এস এম বদরুজ্জামান: পিতাঃ মোঃ বজলুর রহমান পেশায় কৃষক, মাতাঃ নুরুন্নাহার। বদরুজ্জামান পাবনা জেলার কাশিনাথপুর আব্দুল লতিফ উচ্চ বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছে। কৃষক বাবার উপর ভরসা করেই পড়াশোনা করেছে। কিন্তু এখন তার বাবার পক্ষে ছেলের পড়ালেখার খরচ চালানো অসম্ভব কারণ অর্থই তার পথের বড় বাধা। সকলের সহযোগিতা পেলে বড় হয়ে ডাক্তার হতে চায়। এ অবস্থায় সমাজের বৃত্তবানদের কাছে সহয়োগীতা কামনা করেন।

সহযোগীতার ঠিকানা: এস এম বদরুজ্জামান, পিতাঃ মোঃ বজলুর রহমান, গ্রামঃ আহাম্মাদপুর, ইউনিয়নঃ আহাম্মাদপুর, থানাঃ আমিনপুর, উপজেলাঃ সুজানগর, জেলাঃ পাবনা, মোবাঃ ০১৭৪৩-৬৮৯৩৫১।

সাবরিনা মিম: বাবার মোঃ আনোয়ার হোসেন পেশায় একজন দিনমজুর, পরের জমিতে চাষাবাদ করে কোনো রকম নুন-আনতে পান্তা ফুরায় তাদের সংসারে, মাতাঃ লাকী খাতুন। অভাব অনটনের মধ্যেই অর্ধাহারে অনাহারে থাকলেও দারিদ্রতা দমাতে পারেনি তার মেধাকে। সাবরিনা মিম সিরাজগঞ্জ জেলার ধুনট পাইলট গালস উচ্চ বিদ্যালয়ের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছে। অভাব অনটনের মধ্যেই অর্ধাহারে অনাহারে থেকেও ভল রেজাল্ট করলেও উচ্চ শিক্ষা গ্রহনে তার পরিবারের সামর্থ নেই। তাই উচ্চ শিক্ষা গ্রহনের জন্য বিত্তবানদের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছে।

সাহায্যের ঠিকানা: সাবরিনা মিম: পিতা: মোঃ আনোয়ার হোসেন, গ্রামঃ বেলকুচি, থানাঃ বেলকুচি, উপজেলাঃ বেলকুচি, জেলাঃ সিরাজগঞ্জ, মোবাঃ ০১৭৭৪-০৫৫৪৫৪।

মরিয়ম বেগম: টিউশনি করে নিজের পড়ালেখার খরচ জুটিয়েছেন মরিয়ম বেগম, সে ঢাকার মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ থেকে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছে। পিতাঃ মোঃ মহসিন হাওলাদার, মাতাঃ খাদিজা বেগম পেশায় দিনমজুর। মায়ের দিনমজুরির আয়ে সংসার এবং ছেলেমেয়ের পড়াশোনার খরচ চালাতে হিমশিম খেতে হয়। প্রায়ই ঘরে খাবার থাকত না, তাই না খেয়ে পড়তে বসতে হতো এবং স্কুলে যেতে হতো মরিয়মকে। মায়ের সামান্য আয়ে সংসার এবং পড়ালেখার খরচ বহন করা সম্ভব না। তাই সাহায়্যের আবেদন করেছে।

ঠিকানা: মরিয়ম বেগম, পিতাঃ মোঃ মহসিন হাওলাদার, জাইন্ট বিজনেস টাওয়ার, প্লট নং-৩, ৩ এ সেক্টর-৩, লেভেল-১৩, উত্তরা, ঢাকা। মোবাঃ০১৯৬৫১৬৬৭৯১, ০১৯৫৬৯১৬৫৬১।

মোঃ ওসমান গনি: টিউশনি করে নিজের পড়ালেখার খরচ জুগিয়েছেন ওসমান গনি। সে চাঁদপুর জেলার শরীফ উল্ল্যা বিদ্যালয় থেকে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছে। বাবা মোঃ নজরুল ইসলাম, পেশায় দিনমজুর, মাতাঃ রেনু বেগম। বসতভিটে ছাড়া কোন জমি নাই। একজন মাত্র উর্পাজনক্ষম ব্যাক্তির ওপর নির্ভরশীল সংসার। তাই পড়ালেখার ফাঁকে টিউশনি করে লোখাপড়ার খরচ জুগিয়েছে। পরিবাবের আর্থিক অনটনের কারনে এখন তার কলেজে ভর্তি হওয়াই অনিশ্চিত। তাই বৃত্তবানদের কাছে সাহায্য প্রার্থী।

ঠিকানা: মরিয়ম বেগম, পিতাঃ মোঃ মহসিন হাওলাদার, গ্রামঃ বাহাদুরপুর, ইউনিয়নঃ মহনপুর, থানাঃ মতলব উত্তর, উপজেলাঃ মতলব উত্তর, জেলাঃ চাঁদপুর, মোবাঃ ০১৬৭৯-৪৪৮১১৬।

মোঃ রাজিব আহমেদ: লেখাপড়ার খরচ জোগাতে সে নিজেও টিউশনি করে। সে সিরাজগঞ্জ জেলার পরানপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছে। বাবা মোঃ সাইফুল ইসলাম, পেশায় নৈশপ্রহরী, মাতাঃ সুলতানা খাতুন। ভিটাবাড়ির জমি ছাড়া তার আর কোন অবলম্বন নেই। নিত্য অভাব অনটন লেগে আছে তাদের সংসারে। অনেক সময় তাদের উপোস থাকতে হয়। এসব অভাব অনটনের মধ্যেই স্কুলে পাঠায়। লেখাপড়ার খরচ জোগাতে সে নিজেও টিউশনি করে।

ঠিকানা: মোঃ রাজিব আহমেদ, পিতা: মোঃ সাইফুল ইসলাম, গ্রামঃ পরানপুর, ইউনিয়নঃ সোনামুখী, থানা: ইরিনাথপুর, উপজেলাঃ কাজিপুর, জেলাঃ সিরাজগঞ্জ, মোবাঃ ০১৭৪৫-৯১৪৪৩১, ০১৭১২-৫৮১১২৭    ।

সামিয়া সুলতানা: পিতাঃ মোঃ সেলিম রেজা পেশায় দিন মজুর, মাতাঃ সেলিনা বেগম। সামিয়া সুলতানা সিরাজগঞ্জ জেলার চালতিডাঙ্গা বি বি এন এম এল হাই স্কুল থেকে এসএসসিতে জিপিএ-৫ (গোল্ডেন) পেয়েছে। বসতভিটা ছাড়া তাদের কোন ধানি জমি নাই। কায়িক পরিশ্রমের ওপরই সংসার চলে। সেখানে পড়াশোনার খরচ চালানো বেশ কঠিন। তাই সমাজের বৃত্তবানদের কাছে সাহায্য প্রার্থী।

ঠিকানা: সামিয়া সুলতানা, পিতাঃ মোঃ সেলিম রেজা, গ্রামঃ সোনামুখী, ইউনিয়নঃ সোনামুখী, থানাঃ কাজিপুর, উপজেলাঃ কাজিপুর, জেলাঃ সিরাজগঞ্জ, মোবাঃ ০১৭৭২-০৬৯২৫৬।

আফিয়াতুল জান্নাত: পিতাঃ মোঃ শহিদুল ইসলাম, পেশায় দিনমজুর, মাতাঃ লাকী খাতুন। আফিয়াতুল জান্নাত সিরাজগঞ্জ জেলার তারাকান্দি হাই স্কুল থেকে এসএসসিতে জিপিএ-৫ (গোল্ডেন) পেয়েছে। পরিবারের একমাত্র উর্পাজনক্ষম ব্যক্তি তার বাবা। দিনমজুর বাবার একার আয়েই সংসার না চললেও মেয়ের ইচ্ছা উচ্চ শিক্ষা লাভ করা। আর্থিক অস্বচ্ছলতার কারনে তার সেই স্বপ্নপূরণ প্রায় অসম্ভভ তাই বিত্তবানদের সাহায্য প্রয়োজন।

সাহায্যের ঠিকানা: আফিয়াতুল জান্নাত, পিতাঃ মোঃ শহিদুল ইসলাম, গ্রামঃ সিঙ্গাবাড়ী, ইউনিয়নঃ কাজিপুর, থানাঃ কাজিপুর, উপজেলাঃ কাজিপুর, জেলাঃ সিরাজগঞ্জ, মোবাঃ ০১৭১৯-৭৯৮০২৪, ০১৭৬৬-০৮০৬১০।

আমেনা আক্তার সুমি: পিতাঃ মৃত মোঃ সোনার উদ্দিন, মাতাঃ সালমা বেগম। সুমি সিরাজগঞ্জ জেলার আলমপুর এন এম হাই স্কুল থেকে এসএসসতে জিপিএ-৫ পেয়েছে। বাবা ২০১৪ সালে মারা গেছে পরিবারে উপার্জনক্ষম ব্যাক্তি কেউ নাই। বিত্তবানদের সাহায্য সহযোগিতা দিয়েই তাদের সংসার চলে। তাই সুমির পড়ালেখা চালিয়ে যাওয়ার জন্য সমাজের বিত্তবানদের কাছে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছে।

সাহায্যের ঠিকানা: আমেনা আক্তার সুমি, পিতাঃ মৃত মোঃ সোনার উদ্দিন, গ্রামঃ কবিহার, ইউনিয়নঃ চালিতাডাঙ্গা, থানাঃ বশীডাঙ্গা, উপজেলাঃ কাজিপুর, জেলাঃ সিরাজগঞ্জ, মোবাঃ ০১৭৯৫-৪১৩৭০১।

মোঃ আব্দুল মোমিন: বাবা মোঃ রফিকুল ইসলাম পেশায় একজন দিনমজুর, মাতাঃ মর্জিনা খাতুন। আব্দুল মোমিন সিরাজগঞ্জ জেলার বেড়িপটল পলাশবাড়ী হাই স্কুল থেকে এসএসসিতে জিপিএ-৫ (গোল্ডেন) পেয়েছে। বসতভিটা ছাড়া কোন ধানি জমি নাই। বাবা যে আয় করে তা দিয়ে পড়াশোনার খরচ বহন করা কঠিন।এসএসসিতে ভালো ফল করলেও অর্থাভাবে কলেজে ভর্তি হতে পারছে না। তাই সাহায্য প্রার্থী।

সাহায্যের ঠিকানা: মোঃ আব্দুল মোমিন, পিতা: মোঃ রফিকুল ইসলাম, গ্রামঃ বেড়িপটল, ইউনিয়নঃ কাজিপুর, থানাঃ কাজিপুর, উপজেলাঃ কাজিপুর, জেলাঃ সিরাজগঞ্জ. মোবাঃ ০১৭৬৩-১৯১০২০, ০১৭২৭-০৯৮৬১৭।

মোঃ রেজাউল করিম: পিতাঃ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম পেশায় কৃষক, মাতাঃ কোহিনুর খাতুন। রেজাউল করিম সিরাজগঞ্জ জেলার মেঘাই ই ইউ ইসলামিয়া হাই স্কুল থেকে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছে। বসতভিটা ছাড়া তাদের আরে কোন ধানি জমি নাই। কৃষক বাবার উপর ভরসা করেই পড়াশোনা করেছে। কিন্তু এখন তার বাবার পক্ষে ছেলের পড়ালেখার খরচ চালানো অসম্ভব কারণ অর্থই তার পথের বড় বাধা। সাহায্য প্রার্থী।

ঠিকানা: মোঃ রেজাউল করিম, পিতাঃ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, গ্রামঃ মুসলিম পাড়া, ইউনিয়নঃ কাজিপুর, থানাঃ মেঘাই, উপজেলাঃ কাজিপুর, জেলাঃ সিরাজগঞ্জ, মোবাঃ ০১৭৯১-১৩১৬৪০।

আফরোজা সুলতানা: পিতাঃ কলিম উদ্দিন পেশায় বর্গাচাষী, মাতাঃ সপ্না আক্তার। কুমিল্লা জেলার ছোটতুলাগাঁও হাই স্কুল থেকে এবারে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে আফরোজা সুলতানা। সংসারের প্রচন্ড অভাবের সঙ্গে যুদ্ধ করে পড়ালেখা করেছে আফরোজা। পরিবারে একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যাক্তি তার বাবা। কিন্তু এখন তার বাবার পক্ষে পড়ালেখার খরচ চালানো অসম্ভব কারণ অর্থই তার পথের বড় বাধা।

ঠিকানা: আফরোজা সুলতানা, পিতাঃ কলিম উদ্দিন, গ্রামঃ বড়তুলাগাও, থানাঃ পাক নূরপুর, উপজেলাঃ বরুড়া, জেলাঃ কুমিল্লা, মোবাঃ ০১৬৪৪-২৭৯৩৯১।

মোঃ আবু নোমান: পিতাঃ নাজিম আলী, পেশায় একজন বর্গাচাষী, মাতাঃ শাহিদা বেগম। নোমান কুমিল্লা জেলার ছোটতুলাগাঁও হাই স্কুল থেকে এবারে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে। ভিটাবাড়ির জমি ছাড়া তাদের আর কোন অবলম্বন নেই। এতদিন দরিদ্র কৃষক বাবার উপর ভরসা করেই পড়াশোনা করেছে। কিন্তু এখন তার বাবার পক্ষে পড়ালেখার খরচ চালানো অসম্ভব কারণ বয়সের ভারে এখন আর কৃষি কাজও করতে পারে না। তাই সাহায্যের প্রয়োজন।

ঠিকানা: মোঃ আবু নোমান, পিতাঃ নাজিম আলী, গ্রামঃ দিঘলিযা, থানাঃ পাক নূরপুর, উপজেলাঃ বরুড়া, জেলাঃ কুমিল্লা, মোবাঃ ০১৮৮৯-৬৮৭৩৪৬।

সানজিদা আক্তার: পিতাঃ আবুল খায়ের, পেশায় একজন মুদি দোকানের কর্মচারী, মাতাঃ ইমামা পারভিন। সানজিদা কুমিল্লা জেলার ছোটতুলাগাঁও হাই স্কুল থেকে এবারে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে। সংসারের প্রচন্ড অভাবের সঙ্গে যুদ্ধ করে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে। পরিবারে একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যাক্তি তার বাবা। কিন্তু আগামী দিনে দারিদ্রোর কারনে কলেজ ভর্তির টাকা কিভাবে জোগাড় করবেন এবং তার লেখাপড়া হবে কিনা এ নিয়ে শংকিত।

সাহায্য প্রার্থী: সানজিদা আক্তার, পিতাঃ আবুল খায়ের, গ্রামঃ ছোটতুলাগাঁও, থানাঃ পাক নূরপুর, উপজেলাঃ বরুড়া, জেলাঃ কুমিল্লা, মোবাঃ ০১৮৭২-৪৯৭৯১৮।

মাহবুবুল ইসলাম: পিতাঃ মৃত আলী আশ্রাফ (মুক্তিযুদ্ধা), মাতাঃ হোসনেয়ারা বেগম। মাহবুবুল কুমিল্লা জেলার ছোটতুলাগাঁও হাই স্কুল থেকে এবারে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে। মৃত বাবার মুক্তিযুদ্ধের ভাতা দিয়েই সংসারের খরচ এবং পড়ালেখার খরচ চালাতে হয়। পরিবারে উপার্জনক্ষম ব্যাক্তি কেউ নাই। মাহবুবুল ইসলাম এর ইচ্ছা উচ্চ শিক্ষা লাভ করা কিন্তু আর্থিক অস্বচ্ছলতার কারনে তার সেই স্বপ্নপূরণ প্রায় অসম্ভভ তাই বিত্তবানদের সাহায্য প্রয়োজন।

সাহায্যের ঠিকানা: মাহবুবুল ইসলাম, পিতাঃ মৃত আলী আশ্রাফ, গ্রামঃ ছোটতুলাগাঁও, থানাঃ পাক নূরপুর, উপজেলাঃ বরুড়া, জেলাঃ কুমিল্লা, মোবাঃ ০১৮৩৯-৭৩৯৪৫৭।

খাদিজা আক্তার (নানা বাড়ীতে আশ্রিতা): পিতাঃ মৃত মহসিন মিয়াজী, মাতাঃ মৃত মনোয়ারা বেগম। খাদিজা আক্তার কুমিল্লা জেলার ছোটতুলাগাঁও হাই স্কুল থেকে এবারে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে। খুব ছোট বয়সেই তার বাবা-মা দুজনেই মারা যায়। দরিদ্র নানা বাড়িতে ঠাঁই মেলে তার সেখানেও নুন আনতে পানতা ফুরায়। বসতভিটা ছাড়া কোন ধানি জমি নাই। তিন বেলা পেটপুরে খাবার জোগাড় করতেই কষ্ট তার উপর পড়াশোনার খরচ চালানো তার নানার পক্ষে অসম্ভব। বৃত্তবানদের সাহায্য ছাড়া তার লেখাপড়া অসম্ভব।

সাহায্যের ঠিকানা: খাদিজা আক্তার, গ্রামঃ বুরগী, থানাঃ প্রাক শ্রীরামপুর, উপজেলাঃ কচুয়া, জেলাঃ কুমিল্লা, মোবাঃ ০১৮১৩-৭২৪৯৩৫।

শর্মিতা স্বপ্নিল: পিতাঃ মোহাম্মদ সাজ্জাদ করিম, মাতাঃ সুস্মিতা সম্পা। শর্মিতা স্বপ্নিল ঢাকা আহছানিয়া মিশন কলেজ অব সাইন্স এন্ড বিজনেজ স্টাডিজ থেকে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছে। মায়ের ক্ষুদ্র আয় দিয়ে তাদের সংসার চলে। থাকার জায়গা ছাড়া আর কোন সহায় সম্ভল নাই তাদের। মেয়ের ইচ্ছা উচ্চ শিক্ষা লাভ করা। আর্থিক অস্বচ্ছলতার কারনে তার সেই স্বপ্নপূরণ প্রায় অসম্ভব তাই বিত্তবানদের সাহায্য প্রয়োজন।

সাহায্যের ঠিকানা: শর্মিতা স্বপ্নিল, পিতাঃ মোহাম্মদ সাজ্জাদ করিম, বাসা নং-১০০, ব্লক–এ, ইর্ন্টান হাউজিং (নীচ তলা), মিরপুর, ঢাকা, মোবাঃ ০১৭৪০-৯২৭৫৯২।

IBM C2090-560 Certification Is The Best Material

It s shy, it s a disease, and everyone knows it. Previously, some people PureData System for Analytics v7.1 in the management office were released, but Li Wenbao never dared to think IBM Certified Specialist C2090-560 that such things would fall on his own. She gave birth to A C2090-560 Certification Qian, a good hearted daughter, and she first supported her daughter to choose Bingzhen as her husband. She silently waited for the grandfather and prosperous decision. in the Anliugang C2090-560 Certification Prosperously hesitated in IBM C2090-560 Certification front of this unanimously, and was a little flustered to sit on a nearby swivel IBM C2090-560 Certification chair.

Before entering Hu Fu, he glared PureData System for Analytics v7.1 at his own moments and screamed like a flash of lightning. But now IBM Certified Specialist C2090-560 he has to consider that his father s retirement salary is enough to eat at home, but if he comes to the United States When you shovel the grass in the crop, I am still proud to ride a bicycle from your side when you eat the sweet potato hub, I still look down on all the food in my stomach. At C2090-560 Certification IBM C2090-560 Certification this time, there is no freedom to fart. So I was on the bench that Niu Shunxiang had moved IBM Certified Specialist C2090-560 Certification how can I expect her to look back on the snow and look back peace of mind to sit down, I did not forget my principle because of a bench although I went to other places, no one has shown me the stool, everyone turned a blind eye to IBM C2090-560 Certification me but because the bench is here to me The recognition has increased my courage to attack, so I don t know how to ask for it in a soft hand this is why the IBM C2090-560 Certification white stone always lacks the grace of the adult At one point, Niu Wenhai and his family were forced to a dead end.

This is a happy thing. When Jiang Aimin saw Ye Green and the wild species appear hand IBM C2090-560 Certification in hand at the dinner table, she was a little surprised, but she PureData System for Analytics v7.1 quickly IBM Certified Specialist C2090-560 distracted because she http://www.testkingdump.com was miserable by her sudden snoring and farting I bowed my body and struggled to reach out, please Please, please pass it to me IBM C2090-560 Certification I said to him with difficulty. In the end, Ye Green was C2090-560 Certification awakened by her mother.

শেয়ার করুনঃ

উপরের পোস্টটি সম্পর্কে আপনার মন্তব্য কি?

আপনার মন্তব্য লিখুন!
এখানে আপনার নাম লিখুন

এ সম্পর্কিত আরও পড়ুন

এই মাত্র প্রকাশিত

এই বিভাগের আরও সংবাদ