করোনাভাইরাসের উপসর্গ জ্বর, সর্দিকাশি ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে দেশে আরও কমপক্ষে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে সিলেট শামসুদ্দিন আহমদ হাসপাতালে ২ জন, গাজীপুরে এক ব্যক্তি, কুমিল্লার দেবিদ্বারে ২, নোয়াখালীর হাতিয়ায় এক ল্যাব টেকনিশিয়ান, ঝিনাইদহের শৈলকুপায় এক দোকানদার, বরিশালের বানারীপাড়ার এক ব্যক্তি, লালমনিরহাটের তেলিপাড়ার এক গার্মেন্টস কর্মী, বগুড়ার মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে এক ব্যক্তি ও জয়পুরহাটে নারায়ণগঞ্জফেরত এক গার্মেন্টসকর্মী রয়েছেন।
এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন স্থানে পুলিশ সদস্য, গার্মেন্টসকর্মী, স্বাস্থ্যকর্মী ও নানা শ্রেণী পেশার লোকজন রয়েছেন। এছাড়া মুন্সীগঞ্জে চিকিৎসকসহ ৩২, গাজীপুরে ১০ পোশাক শ্রমিক, দিনাজপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক নারীসহ পাঁচ, মাগুরায় পুলিশ সদস্যসহ তিনজন, লালমনিরহাটের আদিতমারীতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নার্স ও প্যাথলজি টেকনিশিয়ানসহ নয়জন, নওগাঁয় দুই স্বাস্থ্যকর্মীসহ সাত, কুড়িগ্রামে পুলিশ কর্মকর্তা ও স্বাস্থ্যকর্মীসহ ১০, টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে এক পরিচ্ছন্নতাকর্মীসহ তিন, গোপালঞ্জে এক স্বাস্থ্যকর্মী, বরিশালে এক, মাদারীপুরের রাজৈরে সাত, ঢাকার সাভার ও ধামরাইয়ে চার, কুমিল্লায় একই পরিবারের পাঁচজনসহ ১২, চট্টগ্রামে ৫৯, নীলফামারীতে দুই শিশুসহ পাঁচ, ঠাকুরগাঁওয়ে পাঁচজন নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এদের অনেকের বাড়ি লকডাউন করা হয়েছে।