প্রচ্ছদ বিশেষ খবর গ্লোবাল ইনোভেশন ইনডেক্স : ১৩২টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১১৬

গ্লোবাল ইনোভেশন ইনডেক্স : ১৩২টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১১৬

0
গ্লোবাল ইনোভেশন ইনডেক্স

গ্লোবাল ইনোভেশন ইনডেক্স (জিআইআই) এর ১৪তম সংস্করণ গত ২০ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত হয়েছে। যেখানে বিভিন্ন দেশের অর্থনীতিতে ইনোভেশন বা উদ্ভাবনের প্রভাবকে আমলে নেওয়া হয় এবং সবচেয়ে সাম্প্রতিক উদ্ভাবনী ধারাগুলোকে অনুসরণ করা হয়।ওয়ার্ল্ড ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি সংস্থার (উইপো) তথ্য অনুযায়ী ২০ দশমিক ২ পয়েন্ট নিয়ে ১৩২টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১১৬ নম্বরে। যা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সবার নিচে।

দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ভারত দুই ধাপ এগিয়ে ৪৬তম অবস্থানে রয়েছে। শ্রীলংকা ৬ ধাপ এগিয়ে ৯৫তম, পাকিস্তান ৮ ধাপ এগিয়ে ৯৯তম এবং নেপাল ১৬ ধাপ পিছিয়ে ১১১তম স্থানে রয়েছে। বাংলাদেশের অবস্থান অপরিবর্তিত রয়েছে। তালিকার শীর্ষস্থানে অবস্থান করছে সুইজারল্যান্ড। যথাক্রমে এরপরেই রয়েছে সুইডেন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং দক্ষিণ কোরিয়া।

গ্লোবাল ইনোভেশন ইনডেক্স (জিআইআই) এর সেরা ১০ এর তালিকায় আরও আছে নেদারল্যান্ডস, ফিনল্যান্ড, সিংগাপুর, ডেনমার্ক ও জার্মানি। বাংলাদেশ প্রাতিষ্ঠানিক পিলারে ১২২তম, জনসম্পদ ও গবেষণা পিলারে ১২৮তম, অবকাঠামোগত পিলারে ৯৫তম এবং মার্কেট সফিস্টিকেশন পিলারে ৯৫তম অবস্থানে রয়েছে। এ ছাড়াও, বিজনেস সফিস্টিকেশন পিলারে ১২২তম, জ্ঞান ও প্রযুক্তি আউটপুট পিলারে ৯২তম এবং সৃজনশীল আউটপুট পিলারে ১২৩তম অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ।

উইপোর মহাপরিচালক ড্যারেন ট্যাং প্রতিবেদনের মুখবন্ধে উল্লেখ করেন, ‘এ বছরের সংস্করণ করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে প্রকাশিত হচ্ছে। এই মহামারি জীবন ও জীবিকার ওপর বৈরি প্রভাব ফেলেছে, কিন্তু একই সঙ্গে মানব জাতির উদ্ভাবনী শক্তি, সহনশীলতা ও সকল পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে চলার সক্ষমতার অসংখ্য উদাহরণ তৈরি করেছে।’ তিনি আরও বলেন, মহামারির প্রভাব কাটিয়ে অর্থনৈতিক পুনর্গঠনের জন্য দেশগুলোকে অসাধারণ সব চিন্তাধারাকে যুগান্তকারী পণ্য ও সেবায় রূপান্তর করতে হবে।

শেয়ার করুনঃ

কোন মন্তব্য নেই

উপরের পোস্টটি সম্পর্কে আপনার মন্তব্য কি?

আপনার মন্তব্য লিখুন!
এখানে আপনার নাম লিখুন

Exit mobile version