পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৪ কোম্পানির দ্বিতীয় প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর’ ২০১৯) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ঢাকা স্টক একচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
কোম্পানি ৪ টি হচ্ছে: ন্যাশনাল পলিমার লিমিটেড, জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেড, রংপুর ফাউন্ডারি লিমিটেড এবং এএমসিএল প্রাণ লিমিটেড।
ন্যাশনাল পলিমার: আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’ ২০১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৪৫ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ৬৬ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৬৬ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ১ টাকা ৩০ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ৩৪ টাকা ৪২ পয়সা।
জিপিএইচ ইস্পাত: আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’ ২০১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৪৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ৪২ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৮৬ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৮৮ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ১৭ টাকা ০৯ পয়সা।
রংপুর ফাউন্ডারি: আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’ ২০১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ০৬ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ০৫ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ১৮ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ২ টাকা ১৯ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ২৬ টাকা ৮০ পয়সা।
এএমসিএল প্রাণ: আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’ ২০১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ১৩ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৭৮ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর, ২০১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ২৪ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ৪ টাকা ২১ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ তারিখে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য (এনএভিপিএস) হয় ৮০ টাকা ৫৩ পয়সা।