যুক্তরাষ্ট্রে যেখানে গত একদিনেও মৃত্যুর মিছিলে যোগ হয়েছে ৫২৯টি প্রাণ। এতে করে মৃতের সংখ্যা ২ লাখ ৩১ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন প্রায় ৭০ হাজার মানুষ। তবে আগের তুলনায় বেড়েছে সুস্থতা।
যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে জরিপ সংস্থা ওয়ার্ল্ডোমিটার নিয়মিত পরিসংখ্যানে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ৬৯ হাজার ৮৪১ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এতে করে সংক্রমিতের সংখ্যা বেড়ে ৮৯ লাখ ৬২ হাজার ৭৮৩ জনে দাঁড়িয়েছে। নতুন করে প্রাণ হারিয়েছেন ৫২৯ জন। এ নিয়ে প্রাণহানি বেড়ে ২ লাখ ৩১ হাজার ৪৫ জনে ঠেকেছে।
অপরদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনামুক্ত হয়েছেন ৬১ হাজারের বেশি ভুক্তভোগী। এতে করে সুস্থতার সংখ্যা বেড়ে ৫৮ লাখ ৩৪ হাজার ছুঁই ছুঁই।
চলতি বছরের ২১ জানুয়ারি শিকাগোর এক বাসিন্দার মধ্যে প্রথম করোনার সংক্রমণ শনাক্ত হয়। এরপর থেকে ক্রমান্বয়ে ভয়ানক হতে থাকে পরিস্থিতি।
এর মধ্যে সংক্রমণ আশঙ্কাজনক হার দীর্ঘ হচ্ছে টেক্সাসে। এ শহরে আক্রান্তের সংখ্যা ৯ লাখ ২০ হাজারের বেশি। যেখানে প্রাণহানি ঘটেছে ১৮ হাজার ১১৮ জনের। ক্যালিফোর্নিয়ায়ও আজ সংক্রমিতের সংখ্যা ৯ লাখ ১২ হাজারের কাছাকাছি। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ১৭ হাজার ৪শ’ জনের। ফ্লোরিডায় করোনার শিকার ৭ লাখ ৮২ হাজারের বেশি। ইতোমধ্যে সেখানে ১৬ হাজার ৪৫৭ জনের প্রাণহানি ঘটেছে।
প্রাণহানিতে শীর্ষ শহর নিউইয়র্কে আক্রান্ত ৫ লাখ সাড়ে ৩৩ হাজার অতিক্রম করেছে। এর মধ্যে না ফেরার দেশে ৩৩ হাজার ৫৮০ জন ভুক্তভোগী। ইলিনয়েসে এখন পর্যন্ত করোনার ভুক্তভোগী ৩ লাখ ৮৪ হাজারের কাছাকাছি। এর মধ্যে প্রাণ হারিয়েছেন ৯ হাজার ৭৯২ জন। জর্জিজায় করোনা রোগীর সংখ্যা ৩ লাখ ৫২ হাজার ছুঁই ছুঁই। এর মধ্যে প্রাণ ঝরেছে ৭ হাজার ৮২৭ জনের।
অ্যারিজোনায় আক্রান্ত ২ লাখ ৩৯ হাজার ছুঁতে চলেছে। যেখানে প্রাণ গেছে ৫ হাজার ৮৭৫ জনের। নিউ জার্সিতে করোনার শিকার ২ লাখ ৩৪ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। এর মধ্যে প্রাণহানি ঘটেছে ১৬ হাজার ৪২২ জনের।
এ ছাড়া ম্যাসাসুয়েটসস, পেনসিলভেনিয়া, , লুসিয়ানা, টেনেসি ও অ্যালাবামার মতো শহরগুলোতে আক্রান্তের সংখ্যা লাখ ছাড়িয়েছে।