করোনা মহামারীর মধ্যেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশের এয়ারলাইন্স ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করেছে। এরমধ্যে যারা দেশ ছাড়ছেন বা দেশে আসছেন তাদের মানতে হচ্ছে ১৪ দিনের হোম বা প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইন।
একে একে চালু হতে শুরু করেছে অলস পড়ে থাকা বিভিন্ন বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের যাত্রীবাহী বিমান। জীবাণুমুক্ত করেই চালু হচ্ছে আন্তর্জাতিক রুটের ফ্লাইট। বিমানে ভ্রমণের আগে ও পরে মানতে হচ্ছে কড়া নির্দেশনা। সীমিত আকারে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল শুরু হয়েছে চীন, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়ায়। কোভিড নাইনটিন মহামারির মধ্যেই আকাশে আবারো উড়তে শুরু করেছে বোয়িং এয়ারবাসের যাত্রীবাহী বিমান।
কোন কোন দেশ এখনো অভ্যন্তরীণ রুটে বিমান চলাচলেই সীমাবদ্ধ। সিট খালি রেখে বিমানে ভ্রমণের বিপক্ষে মত পোষণ করছে অনেক এয়ারলাইন্স।
আইএটিএ মহাপরিচালক আলেক্সান্ড্রে দ্যা জুনায়েক বলেন, আমাদের খুব দ্রুতই সবকিছু শুরু করতে হবে। ধীরে ধীরে সব দেশের সীমান্তগুলো উন্মুক্ত করে দিতে হবে। কারণ আমরা সব ধরনের পূর্ব প্রস্তুতি নিয়েই মাঠে নামছি।
এরইমধ্যে লোকসানে জর্জরিত অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্র আর ইউরোপের এয়ারলাইন্সগুলো। পর্যটন ব্যবসায় ধ্বস নামায় লোকসানে কর্মী ছাঁটাইয়ের প্রস্তুতি নিচ্ছে বৃহত্তম সব এয়ারলাইন্স।